খ্যাতিমান আলোকচিত্রী, এনডিসি ক্যাপস্টোন ফেলো, সংগঠক ও সমাজকর্মী।
ফটোগ্রাফিতে পড়াশোনা বেগার্ট ইনস্টিটিউট অফ ফটোগ্রাফি, গ্লোবাল প্রেস ইনস্টিটিউট, ভারত।
দেশ ছাপিয়ে উত্তর আমেরিকার নিউ ইয়র্কে একক ফটো এক্সিবিশন করে প্রশংসিত হয়েছেন এবং দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছেন। ইন্টারন্যাশনাল ফটো কন্টেস্টে জুরি বোর্ডের সদস্য থাকেন নিয়মিতই। বাংলাদেশে স্টুডিও পোর্টে্রট ফটোগ্রাফিতে রয়েছে সুখ্যাতি।
১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেন দেশের অভিজাত ফটোগ্রাফি আউলেট স্টুডিও পদ্মা। সেই থেকে আজও আলোছায়ার দুত্যি ছড়াচ্ছেন এই শহরে।
পরিচালক হিসেবে দেশের শীর্ষ বাণিজ্যিক সংগঠন এফবিসিসিআইতে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন দেশে ও বিদেশে ইন্টারন্যাশনাল একাধিক বিজনেস সেমিনার ও ইভেন্টে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে। বাংলাদেশ ফটোগ্রাফিক অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্টের পদ অলংকরণ করেছেন একাধিকবার এবং বাংলাদেশ ফটোগ্রাফিক সোসাইটির আজীবন সদস্যও তিনি।
ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটে ভারতের বিখ্যাত ‘ক্রিকেট সম্রাট’ স্পোর্টস ম্যাগাজিন পত্রিকার বাংলাদেশ প্রতিনিধি হয়ে স্পোর্টস ফটোগ্রাফি কাভার করেছেন মিনি ওয়ার্ল্ডকাপসহ বহু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচে।
লেখালেখি ও সাংবাদিকতায়ও সফল হয়েছেন আককাস মাহমুদ। তারুণ্যের সাপ্তাহিক ‘বিচিন্তা’য় সাংবাদিকতা করে প্রশংসিত হয়েছেন পাঠক মহলে।
আলোছায়ার ফ্রেম আর ক্যামেরা নিয়ে জীবনের বেশির ভাগ সময় কাটালেও নিজে হতে চেয়েছিলেন একজন সফল ক্রিকেটার! খেলেছেনও ঢাকার প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লীগে।
ঢাকার ফুসফুস রমনা পার্কের আলোছায়ার নান্দনিক মুঠোফোনোগ্রাফি নিয়ে ‘রমনার ছায়া—ছবি’ বইটিতে ২০১৮—২০২৪ সালে তোলা বাছাই করা ছবিগুলো স্থান পেয়েছে।
স্ত্রী তাসলিমা রহমান
দুজনের রয়েছে দুটি সন্তান
অনিন্দ্য মাহমুদ ও অবন্তি মাহমুদ।